NID কার্ড হারিয়ে গেলে করণীয় | জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে যা যা করবেন
হারিয়ে যাওয়া এনআইডি কার্ড যেভাবে তুলবেনদেশের নাগরিক হিসেবে প্রতিটি নাগরিকের জন্য এনআইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয়পত্র খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই কার্ডকে ভোটার আইডি কার্ডও বলা হয়। চাকরির আবেদন থেকে শুরু করে ব্যাংক একাউন্ট খোলা, অনলাইনে বাস বা ট্রেনের টিকিট কাটা সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য NID Card ব্যবহার করা হয়।এই এনআইডি কার্ড যদি কোনো কারনে হারিয়ে যায় তবে আমাদের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো NID Card হারিয়ে গেলে আমাদের কি কি করনীয়, কিভাবে হারিয়ে যাওয়া NID Card পুনরায় তুলবেন, কিভাবে অনলাইনে এনআইডি রিইস্যুর জন্য আবেদন করবেন, কিভাবে একাউন্ট রেজিষ্ট্রেশন করবেন, কিভাবে জাতীয় পরিচয়পত্রটি ডাউনলোড করবেন, হারিয়ে যাওয়া আইডি কার্ড তোলার জন্য জিডি কিভাবে লিখবেন, জাতীয় পরিচয়পত্র Reissue ও সংশোধন ফি কত, আইডি কার্ড হারিয়ে গেলে কি কি সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় এগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। তবে চলুন দেরি না করে বিষয়গুলো বিস্তারিত জেনে নিই।
জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে যা যা করনীয়
জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে প্রথমেই আপনাকে যা যা করতে হবে সেগুলো হলোঃ
- যদি কোনো কারনে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে যায় তবে প্রথমেই আপনাকে আপনার নিকটস্থ কোনো থানায় জিডি করতে হবে। আপনার NID Card টি যে হারিয়ে গেছে সেটা তাদের অবগত করতে হবে। পরবর্তীতে আপনার NID Card টি কেউ খুঁজে পেয়ে সেটা কোনো অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করলে আপনার জিডি কপিটি প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। ফলে অনাকাঙ্ক্ষিত অনেক ঘটনা থেকে আপনি রক্ষা পাবেন। তবে জিডি গ্রহণ করার পর জিডি গ্রহণকারী পুলিশ অফিসারের নাম ও মোবাইল নম্বর অবশ্যই সংগ্রহ করে রাখবেন। কারন এনআইডি রিইস্যুর আবেদন করার সময় এটি আপনার প্রয়োজন হবে।
- থানায় জিডি করার পর সেই জিডির কপি অনলাইনে আপলোড করে এনআইডি রিইস্যুর(NID Reissue) জন্য আবেদন করতে হবে।
- আপনার আবেদনটি অনুমোদন হলে আপনি যেই নম্বর দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করবেন সেই নম্বরে এসএমএস দিয়ে জানিয়ে দিবে। তারপর আপনি নির্বাচন কমিশনের NID সেবার ওয়েবসাইটে (services.nidw.gov.bd) ঢুকে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ও পাসওয়ার্ড দিয়ে পুনরায় লগইন করে ডাউনলোড অপশন থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র ডাউনলোড করতে পারবেন এবং সেই ডাউনলোড কপিটি আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করতে পারবেন।
হারিয়ে যাওয়া এনআইডি কার্ড যেভাবে তুলবেন
হারিয়ে যাওয়া NID Card তোলার ২ ধরনের নিয়ম রয়েছে। এগুলো হলোঃ
- অফলাইনে এনআইডি কার্ড তোলার নিয়ম
- অনলাইনে এনআইডি কার্ড তোলার নিয়ম
অফলাইনে এনআইডি কার্ড তোলার নিয়ম
অফলাইনে NID Card তোলার জন্য প্রথমে আপনাকে থানায় জিডি করে সেই জিডি কপি নিয়ে নির্বাচন কমিশন অফিসে যেতে হবে। সেখানে গিয়ে হারানো আইডি কার্ড উত্তোলনের ফরম সংগ্রহ করে সেটি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
এরপর আপনাকে এনআইডি কার্ড রিইস্যুর জন্য ফি পরিশোধ করতে হবে। এবার আবেদন ফরমের পিছনে জিডির কপি ও ফি জমাদানের রশিদ সংযুক্ত করে অফিসে জমা দিতে হবে।
আপনার আবেদন Approved হওয়ার পর সাধারণ হলে সর্বোচ্চ ৩০ দিন এবং জরুরী হলে ৭ দিনের মধ্যে আপনি আপনার NID Card টি অফিস থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন।
অনলাইনে এনআইডি কার্ড তোলার নিয়ম
অনলাইনে হারিয়ে যাওয়া এনআইডি কার্ড তোলার জন্য আপনাকে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে। সেগুলো নিচে আলোচনা করা হলোঃ
ধাপ-১ঃ প্রথমে আপনাকে services.nidw.gov.bd এই ওয়েবসাইটে ঢুকে একাউন্ট রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। যদি আপনার পূর্বেই রেজিষ্ট্রেশন করা থাকে তাহলে আপনার NID নম্বর ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে নিতে হবে। একাউন্ট রেজিষ্ট্রেশের জন্য আপনাকে যা যা করতে হবে তা হলোঃ
- services.nidw.gov.bd এই ওয়েবসাইটে ঢুকার পর অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রার ফরম দেখতে পাবেন। সেখানে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর বা ফর্ম নম্বর, জন্মতারিখ দিতে হবে এবং সফটওয়্যার থেকে অটোমেটিক একটি কোড দেওয়া থাকবে সেই কোডটি লিখে আপনাকে সাবমিট বাটনে ক্লিক করতে হবে।
- এরপর আপনার সামনে একটি পেজ ওপেন হবে। সেখানে আপনাকে বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানার বিভাগ, জেলা ও উপজেলা নির্বাচন করে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করতে হবে।
- এবার আপনার ফোনে একটি OTP কোড আসবে এটার জন্য আপনাকে বার্তা পাঠান এ ক্লিক করতে হবে। আপনি যদি নম্বর পরিবর্তন করতে চান তবে মোবাইল পরিবর্তন এ ক্লিক করুন। বার্তা পাঠান এ ক্লিক করার পর আপনার ফোনে একটি OTP কোড আসবে।
- OTP কোড আসার পর সেই কোডটি নিচের ছবিতে দেখানো বক্সে লিখে বহাল এ ক্লিক করতে হবে।
- এবার আপনাকে NID Wallet এপ্লিকেশন টি ইন্সটল করতে হবে। NID Wallet দিয়ে Face verification করার পর আপনার একাউন্ট রেজিষ্ট্রেশনের কাজ সম্পন্ন হবে।
- প্রথমে আপনাকে একাউন্টে লগইন করতে হবে। লগইন করার পর আপনি ডানপাশে একটি Reissue অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর আপনি একটি ফরম দেখতে পাবেন। সেখানে আপনাকে পুনর্মুদ্রণ কারণ, জিডি নম্বর, থানা, পুলিশ অফিসারের নাম, পুলিশ অফিসারের পদবী, জিডির তারিখ এগুলো পূরণ করে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করতে হবে।
- এরপর আপনাকে রিইস্যুর আবেদন ফি পরিশোধ করতে হবে৷ আপনি বিকাশ অথবা রকেটের মাধ্যমে আবেদন ফি পরিশোধ করতে পারবেন। বর্তমানে NID রিইস্যুর আবেদন ফি রেগুলার এর ক্ষেত্রে ২০০ টাকা এবং আর্জেন্ট এর ক্ষেত্রে ৩০০ টাকা।
- ফি পরিশোধ করার পর আপনাকে আবেদনের ধরণ ও বিতরনের ধরণ সিলেক্ট করতে হবে। আবেদনের ধরণের জায়গায় Reissue সিলেক্ট করবেন এবং বিতরনের ধরণের জায়গায় যদি Urgent হয় তাহলে Urgent সিলেক্ট করবেন আর যদি আপনার Urgent প্রয়োজন না হয় তাহলে আপনি Regular সিলেক্ট করবেন। আর আপনার যদি Smart card হয় তবে Smart card সিলেক্ট করবেন। এরপর পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।
- পরবর্তী বাটনে ক্লিক করার পর এবার আপনাকে জিডির স্ক্যান কপি আপলোড করে আবেদন টি সাবমিট করতে হবে।
আইডি কার্ড হারিয়ে গেলে জিডি লেখার নিয়ম
এনআইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে প্রথমেই থানায় জিডি করতে হয়। কিন্তু আমরা অনেকেই কিভাবে জিডি লিখতে হয় সেটা জানিনা। এখন আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে আপনি সঠিক নিয়মে জিডি লিখবেন।
তারিখঃ (যেই তারিখে জিডি করবেন সেই তারিখ)
বরাবর,
অফিসার ইনচার্জ,
থানার নাম........ (আপনার থানার নাম)
উপজেলার নাম.........(আপনার উপজেলার নাম)
জেলার নাম..........(আপনার জেলার নাম)
বিষয়ঃ সাধারণ ডায়েরির জন্য আবেদন।
জনাব,
উপর্যুক্ত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি (আপনার নাম), বয়সঃ....., পিতা/ স্বামীর নাম, গ্রামঃ (আপনার গ্রামের নাম), ডাকঘরঃ (আপনার ডাকঘর), উপজেলাঃ (আপনার উপজেলার নাম), জেলাঃ (আপনার জেলার নাম) আমি থানায় হাজির হয়ে এই মর্মে লিখিতভাবে জানাচ্ছি যে, গত (যেই তারিখে আপনার আইডি কার্ডটি হারিয়েছে সেই তারিখ) তারিখে নিজ বাড়ি হতে (যেকোনো একটি স্থানের নাম দিবেন) আসার পথে অজ্ঞাত স্থানে সাথে থাকা আমার জাতীয় পরিচয়পত্রটি হারিয়ে ফেলি। জাতীয় পরিচয়পত্র/ স্মার্ট কার্ড নম্বরঃ (আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরটি দিবেন), সম্ভাব্য অনেক স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও খুঁজে পাচ্ছি না। এমতাবস্থায় বিষয়টি সাধারণ ডায়েরিভুক্ত করা একান্ত প্রয়োজন।
অতএব, জনাব দয়া করে উপরোক্ত বিষয়ে সাধারণ ডায়েরিভুক্ত করে আমাকে বিশেষভাবে বাধিত করবেন।
নিবেদক
সাক্ষরঃ (এখানে আপনার সাক্ষর দিবেন)
নামঃ (এখান আপনার নাম লিখবেন)
মোবাইল নম্বরঃ (এখানে মোবাইল নম্বর লিখবেন)
ঠিকানাঃ (এখানে ঠিকানা লিখবেন)
এই আবেদনের দুইটি কপি করবেন এবং আপনার নিকটস্থ থানায় গিয়ে দায়িত্বরত অফিসারকে আবেদনের কপি গুলো দিবেন। তিনি আপনার আবেদনটি গ্রহণ করে একটি জিডি নম্বর দিবেন এবং সিল সহ সাক্ষর করে আবেদনের ১ কপি আপনাকে দিয়ে দিবে। পরবর্তী কার্য সম্পাদনের জন্য আপনাকে এই জিডি কপিটি সংরক্ষণ করতে হবে।
জাতীয় পরিচয়পত্র রিইস্যু ও সংশোধন ফি
জাতীয় পরিচয়পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড Reissue ও সংশোধনের জন্য কিছু ফি প্রদান করতে হয়। নিচে জাতীয় পরিচয়পত্র Reissue ও সংশোধন ফি নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র রিইস্যু ফি
জাতীয় পরিচয়পত্র রিইস্যুর জন্য
- প্রথমবার আবেদনের ক্ষেত্রে সাধারণ হলে ২০০ টাকা এবং জরুরী হলে ৩০০ টাকা।
- দ্বিতীয়বার আবেদনের ক্ষেত্রে সাধারণ হলে ৩০০ টাকা এবং জরুরী হলে ৫০০ টাকা।
- পরবর্তী যেকোনো বার আবেদনের ক্ষেত্রে সাধারণ হলে ৫০০ টাকা এবং জরুরী হলে ১০০০ টাকা।
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ফি
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের জন্য
- প্রথমবার আবেদনের ক্ষেত্রে ২০০ টাকা
- দ্বিতীয়বার আবেদনের ক্ষেত্রে ৩০০ টাকা
- পরবর্তী যেকোনো বার আবেদনের ক্ষেত্রে ৪০০ টাকা
হারানো ভোটার আইডি কার্ড উত্তোলনের আবেদন ফরম
হারানো ভোটার আইডি কার্ড উত্তোলনের জন্য আবেদন করতে হয়। আপনার আইডি কার্ড রিইস্যুর জন্য আপনাকে আবেদন করতে হবে আর আবেদন করার জন্য আবেদন ফরম অবশ্যই পূরণ করতে হবে।
আপনি চাইলে ঘরে বসেই আবেদন ফরম ডাউনলোড করে সেটি প্রিন্ট করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে ফরমটি ফিলাপ করতে পারবেন। আপনাদের সুবিধার জন্য আমি ফরম ডাউনলোডের লিংকটি নিচে সংযুক্ত করে দিচ্ছি। আপনারা চাইলে এখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
হারানো ভোটার আইডি কার্ড উত্তোলনের আবেদন ফরম ডাউনলোড
এনআইডি কার্ড হারিয়ে গেলে সেসব সমস্যার সন্মুখীন হতে হয়
এনআইডি কার্ড বা ভোটার আইডি কার্ড হলো একটি দেশের নাগরিকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেকোনো কাজের জন্য এই কার্ড প্রয়োজন হয়। ভোট দেওয়া থেকে শুরু করে সিম কিনা, চাকরির আবেদন করা, বিভিন্ন দেশে যাওয়ার জন্য পাসপোর্ট করা সহ প্রতিটি কাজের জন্য ভোটার আইডি কার্ড দরকার হয়।
এই এনআইডি কার্ড যদি কোনো কারনে হারিয়ে যায় তাহলে আমাদের বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। NID Card হারিয়ে গেলে আমরা চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবো না, দেশের নাগরিক হয়েও ভোট দিতে পারবো না, আমাদের সিম কিনার প্রয়োজন হলে সেটা কিনতে পারবো না, ব্যাংক একাউন্ট খুলতে পারবো না, যেকোনো প্রয়োজনে বাহিরের দেশে যাওয়ার দরকার হলে যেতে পারবো না।
এছাড়াও আরো অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। আমাদের হারিয়ে যাওয়া আইডি কার্ডটি যদি কেউ খুঁজে পেয়ে সেটা দ্বারা কোনো অসৎ কাজ করে সেটার দায়ভারও আমাদের বহন করতে হবে। মোটকথা এনআইডি কার্ডের গুরুত্ব বলে শেষ করা যাবে না। আর তাই এনআইডি কার্ড হারিয়ে গেলে আমাদের প্রয়োজনীয় অনেক কাজ বাধাগ্রস্ত হবে।
শেষকথা
আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানলাম জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে করনীয় কি, কিভাবে হারিয়ে যাওয়া আইডি কার্ড তুলবেন, কিভাবে অনলাইনে একাউন্ট রেজিষ্ট্রেশন করবেন, কিভাবে আইডি কার্ড রিইস্যুর জন্য আবেদন করবেন, কিভাবে ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন থেকে ডাউনলোড করবেন, হারিয়ে যাওয়া আইডি কার্ড তোলার জন্য জিডি কিভাবে লিখবেন, জাতীয় পরিচয়পত্র রিইস্যু ও সংশোধন ফি কত,আইডি কার্ড হারিয়ে গেলে কি কি সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এবং এগুলোর সাথে হারানো ভোটার আইডি কার্ড উত্তোলনের আবেদন ফরম ও এই পোস্টে সংযুক্ত করা হয়েছে। আপনাদের এনআইডি কার্ড হারিয়ে গেলে আপনারা অনেক চিন্তার মধ্যে পড়ে যান যে কিভাবে এটি তুলবেন, কিভাবে আবেদন করবেন, কিভাবে জিডি করবেন সবকিছু নিয়ে অনেক বেশি চিন্তিত হয়ে পড়েন। আজকের এই আর্টিকেল টি আপনাদের সমস্ত চিন্তার অবসান ঘটাবে। আমি চেষ্টা করেছি সমস্ত বিষয় খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরার। আজকের আর্টিকেল টি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ।
লিডিং আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url